ধর্ম নির্ণয়ে বেদই একমাত্র প্রমাণ; পুরাণ এবং স্মৃতি সহায়ক মাত্র

বর্তমানে সনাতন ধর্মাবলম্বী কিছু ব্যক্তি প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদকে পাশ কাটিয়ে শুধু পৌরাণিক গ্রন্থ অথবা বিভিন্ন বাবাগুরুদের লেখা ছড়ার বই, গ...

শুভ জন্মদিন, তাপস পাল দাদা।

শুভ জন্মদিন,   তাপস পাল দাদা  আজ বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী পূজা উদযাপন কমিটির প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক শ্রীতাপস পাল দাদার জন্মদিন। জন্মদিনে দাদাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা। জন্মদিন প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন : "জন্মদিন আসে বারে বারে মনে করাবারে— এ জীবন নিত্যই নূতন প্রতি প্রাতে আলোকিত পুলকিত দিনের মতন।" এডভোকেট তাপস কুমার পাল দাদা বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলার গিলাতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার স্বর্গীয় সুরেন্দ্র নাথ পাল ও মাতা স্বর্গীয়া ননীবালা পাল। রামপালের গিলাতলা হাইস্কুল সমাপ্ত করে এরপরে তিনি সরকারি প্রফুল্লচন্দ্র রায় কলেজে পড়াশোনা করেন। প্রফুল্লচন্দ্র রায় কলেজের শিক্ষা সমাপন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন তারা মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদের সমাজসেবা সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি সমাজসেবা সম্পাদক থাকাকালীন জগন্নাথ হলের বর্তমান উপাসনালয়টি উদ্বোধন হয়। অবশ্য এটি উপাসনালয় না হয়ে মন্দির হলে হিন্দু সম্প্রদায়ের কল্যাণ হত। জগন্নাথ হলে বিভিন্ন বিভাগের সরস্বতীপূজাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে সম্পূর্ণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুড়ে জাতিধর্মনির্বিশেষে উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এভাবে বিভিন্ন বিভাগের স্বতন্ত্র পূজার তিনি একজন নেতৃত্বদানকারী ছিলেন।তিনি সমাজসেবা সম্পাদক থাকাকালীন সময়েই ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে জগন্নাথ হলে বিভিন্ন ধর্মীয় সামাজিক সেবাব্রতী সংগঠনের জন্ম হয়। তখন জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষে প্রভোস্টের দায়িত্বে ছিলেন, সংস্কৃত বিভাগের স্বনামধন্য অধ্যাপক ড. পরেশচন্দ্র মতো মণ্ডল। প্রথমদিকে হলে দুটি ধর্মীয় সংগঠনের জন্ম হয়।  ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের পৃষ্ঠপোষকতায় হয় বিবেকানন্দ শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) এর পৃষ্ঠপোষকতায় হয় শ্রীচৈতন্য শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ। এ দুটি সংগঠনের ধারাবাহিকতায় হলে পরবর্তীতে অনেক সংগঠনের জন্ম হয়। সর্বশেষ ২০১০ খ্রিস্টাব্দে দীপাবলির পবিত্র সন্ধ্যায় জন্ম নেয় সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ (SVS)।  এডভোকেট তাপস পাল দাদা ২০০৮-৯ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পদকের দায়িত্ব পালন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে ২০১৭-১৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব আছেন।ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ধর্মীয় ও সামাজিক কল্যাণে বিভিন্ন প্রকারের কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত। বর্তমানে হিন্দু পারিবারিক আইন সংশোধনসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সংগঠিত বিবিধ অন্যায়ের প্রতিবাদে তিনি অত্যন্ত সোচ্চার।ব্যক্তিগতজীবনে তিনি এক কন্যা সন্তানের পিতা। দাদা! আপনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব অনেক দূরে এগিয়ে যাবে। সাত্ত্বিক পূজার আন্দোলন সারা দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাক, এ কামনা করি। কুশল বরণ চক্রবর্ত্তী  সহকারী অধ্যাপক,  সংস্কৃত বিভাগ,  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়  আজ বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী পূজা উদযাপন কমিটির প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক শ্রীতাপস পাল দাদার জন্মদিন। জন্মদিনে দাদাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা। জন্মদিন প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন : "জন্মদিন আসে বারে বারে মনে করাবারে— এ জীবন নিত্যই নূতন প্রতি প্রাতে আলোকিত পুলকিত দিনের মতন।" এডভোকেট তাপস কুমার পাল দাদা বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলার গিলাতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার স্বর্গীয় সুরেন্দ্র নাথ পাল ও মাতা স্বর্গীয়া ননীবালা পাল। রামপালের গিলাতলা হাইস্কুল সমাপ্ত করে এরপরে তিনি সরকারি প্রফুল্লচন্দ্র রায় কলেজে পড়াশোনা করেন। প্রফুল্লচন্দ্র রায় কলেজের শিক্ষা সমাপন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন তারা মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদের সমাজসেবা সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি সমাজসেবা সম্পাদক থাকাকালীন জগন্নাথ হলের বর্তমান উপাসনালয়টি উদ্বোধন হয়। অবশ্য এটি উপাসনালয় না হয়ে মন্দির হলে হিন্দু সম্প্রদায়ের কল্যাণ হত। জগন্নাথ হলে বিভিন্ন বিভাগের সরস্বতীপূজাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে সম্পূর্ণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুড়ে জাতিধর্মনির্বিশেষে উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এভাবে বিভিন্ন বিভাগের স্বতন্ত্র পূজার তিনি একজন নেতৃত্বদানকারী ছিলেন।তিনি সমাজসেবা সম্পাদক থাকাকালীন সময়েই ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে জগন্নাথ হলে বিভিন্ন ধর্মীয় সামাজিক সেবাব্রতী সংগঠনের জন্ম হয়। তখন জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষে প্রভোস্টের দায়িত্বে ছিলেন, সংস্কৃত বিভাগের স্বনামধন্য অধ্যাপক ড. পরেশচন্দ্র মতো মণ্ডল। প্রথমদিকে হলে দুটি ধর্মীয় সংগঠনের জন্ম হয়।  ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের পৃষ্ঠপোষকতায় হয় বিবেকানন্দ শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) এর পৃষ্ঠপোষকতায় হয় শ্রীচৈতন্য শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ। এ দুটি সংগঠনের ধারাবাহিকতায় হলে পরবর্তীতে অনেক সংগঠনের জন্ম হয়। সর্বশেষ ২০১০ খ্রিস্টাব্দে দীপাবলির পবিত্র সন্ধ্যায় জন্ম নেয় সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ (SVS)।  এডভোকেট তাপস পাল দাদা ২০০৮-৯ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পদকের দায়িত্ব পালন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে ২০১৭-১৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব আছেন।ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ধর্মীয় ও সামাজিক কল্যাণে বিভিন্ন প্রকারের কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত। বর্তমানে হিন্দু পারিবারিক আইন সংশোধনসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সংগঠিত বিবিধ অন্যায়ের প্রতিবাদে তিনি অত্যন্ত সোচ্চার।ব্যক্তিগতজীবনে তিনি এক কন্যা সন্তানের পিতা। দাদা! আপনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব অনেক দূরে এগিয়ে যাবে। সাত্ত্বিক পূজার আন্দোলন সারা দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাক, এ কামনা করি। শ্রীকুশল বরণ চক্রবর্ত্তী সহকারী অধ্যাপক,সংস্কৃত বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ।
আজ বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী পূজা উদযাপন কমিটির প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক শ্রীতাপস পাল দাদার জন্মদিন। জন্মদিনে দাদাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা। জন্মদিন প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন :
"জন্মদিন আসে বারে বারে
মনে করাবারে—
এ জীবন নিত্যই নূতন
প্রতি প্রাতে আলোকিত
পুলকিত দিনের মতন।"
এডভোকেট তাপস কুমার পাল দাদা বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলার গিলাতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার স্বর্গীয় সুরেন্দ্র নাথ পাল ও মাতা স্বর্গীয়া ননীবালা পাল। রামপালের গিলাতলা হাইস্কুল সমাপ্ত করে এরপরে তিনি সরকারি প্রফুল্লচন্দ্র রায় কলেজে পড়াশোনা করেন। প্রফুল্লচন্দ্র রায় কলেজের শিক্ষা সমাপন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন তারা মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি জগন্নাথ হল ছাত্র সংসদের সমাজসেবা সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি সমাজসেবা সম্পাদক থাকাকালীন জগন্নাথ হলের বর্তমান উপাসনালয়টি উদ্বোধন হয়। অবশ্য এটি উপাসনালয় না হয়ে মন্দির হলে হিন্দু সম্প্রদায়ের কল্যাণ হত। জগন্নাথ হলে বিভিন্ন বিভাগের সরস্বতীপূজাকে কেন্দ্র করে বর্তমানে সম্পূর্ণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুড়ে জাতিধর্মনির্বিশেষে উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এভাবে বিভিন্ন বিভাগের স্বতন্ত্র পূজার তিনি একজন নেতৃত্বদানকারী ছিলেন।তিনি সমাজসেবা সম্পাদক থাকাকালীন সময়েই ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে জগন্নাথ হলে বিভিন্ন ধর্মীয় সামাজিক সেবাব্রতী সংগঠনের জন্ম হয়। তখন জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষে প্রভোস্টের দায়িত্বে ছিলেন, সংস্কৃত বিভাগের স্বনামধন্য অধ্যাপক ড. পরেশচন্দ্র মতো মণ্ডল। প্রথমদিকে হলে দুটি ধর্মীয় সংগঠনের জন্ম হয়। ঢাকা রামকৃষ্ণ মিশনের পৃষ্ঠপোষকতায় হয় বিবেকানন্দ শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) এর পৃষ্ঠপোষকতায় হয় শ্রীচৈতন্য শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ। এ দুটি সংগঠনের ধারাবাহিকতায় হলে পরবর্তীতে অনেক সংগঠনের জন্ম হয়। সর্বশেষ ২০১০ খ্রিস্টাব্দে দীপাবলির পবিত্র সন্ধ্যায় জন্ম নেয় সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ (SVS)।
এডভোকেট তাপস পাল দাদা ২০০৮-৯ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পদকের দায়িত্ব পালন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে ২০১৭-১৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব আছেন।ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ধর্মীয় ও সামাজিক কল্যাণে বিভিন্ন প্রকারের কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত। বর্তমানে হিন্দু পারিবারিক আইন সংশোধনসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সংগঠিত বিবিধ অন্যায়ের প্রতিবাদে তিনি অত্যন্ত সোচ্চার।ব্যক্তিগতজীবনে তিনি এক কন্যা সন্তানের পিতা। দাদা! আপনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব অনেক দূরে এগিয়ে যাবে। সাত্ত্বিক পূজার আন্দোলন সারা দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাক, এ কামনা করি।
সহকারী অধ্যাপক,সংস্কৃত বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ।

মন্তব্যগুলো দেখুনমন্তব্যগুলো লুকান🙁