ধর্ম নির্ণয়ে বেদই একমাত্র প্রমাণ; পুরাণ এবং স্মৃতি সহায়ক মাত্র

বর্তমানে সনাতন ধর্মাবলম্বী কিছু ব্যক্তি প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদকে পাশ কাটিয়ে শুধু পৌরাণিক গ্রন্থ অথবা বিভিন্ন বাবাগুরুদের লেখা ছড়ার বই, গ...

মনের মানুষের ঠিকানা।

মনের মানুষের ঠিকানা।


 
মনের মানুষের ঠিকানা

ব্যস্ত সচল শহর একদিন ঢেকে যাবে
পুরাতত্ত্ব নামক ধ্বংসস্তুপের আবরণে,
কাছের মানুষ, ভালবাসার মানুষ
হয়ে যাবে আনন্দবেদনার স্মৃতি;
ঘরের ঘুলঘুলিতে এরপরেও,
নিত্য বাসা বাঁধবে পাখি,
চোখে থাকবে তাদের
অতৃপ্ত অনন্ত স্বপ্ন।
আদরের উপবাসের পরে
পূর্ণ হয় ভালবাসা।
রঙিন প্রজাপতির দল,
রং ছড়িয়ে ছুটে চলে
অক্লান্ত, দুরন্তগতিতে
মনের মানুষের ঠিকানায়।
মরীচিকার মত অস্পষ্ট
মনের মানুষের ঠিকানা;
এই স্পষ্ট দেখা যায়,
স্পর্শ অনুভব করা যায়,
পরক্ষণে হতাশা, কিছুই নেই,
শুধুই মনের ভ্রম, শুধুই বেদনা।

 

সহকারী অধ্যাপক,সংস্কৃত বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ।
মন্তব্যগুলো দেখুনমন্তব্যগুলো লুকান🙁